সম্পাদক: রনি বর্মন
একক কবিতা ।। বামিহাল অনলাইন ।। ঈদ আয়োজন।।
ভুলকে দখল করে ভুলে গেছি জীবন ও আনন্দ!
মাচার মাঠের ভেতর শূন্যবাতাসের ভুলশব্দ
জিগার ডালগুলো ভুলের অন্ধকারে—
মাটিতে প্রাণ আনে ভুল ব্যবহৃত জলের ছোঁয়ায়
আনন্দে ভুল জীবনে ভুল— ভুল সমরবিদ্যায়
শিক্ষাদান এক পরম ভুল! আদর্শ দিয়ে শুরু
শেষ মরণাস্ত্রের বিদ্যার পাঠদানে।
ভালোবাসা আবেগের রসায়ন ক্রিয়ার ফল
মর্মে যার শুরু অন্ধত্বে, শেষ যেনো ভুলের খেসারত
আহা ভুল! সুখের অন্বেষণে এই ভুলই
চর্বিত চর্বনে পাঠ হয় ভুলেরই শ্রেণীকক্ষে।
ভুলের সাথে সন্ধি করে কাদম্বরি আসে না আর
ভবতারিণী বালিকাভুলে ঋষির পদযুগলে আশ্রিত
ভুলের যুদ্ধউদরে জীবনানন্দ ট্রামের চাকার—
চক্রায়মাণ লৌহচাকায় ঘুরছেন অদ্যাবধি
ভুল শুধরাতে সামনে আসে দখলি ভুলসমগ্র।
জ য় ন্ত দে ব
আজকাল কবিতার খাতা রেখেছি কাঁটাতারের ওপারে
দেখি, চোখ রাখি তার চোখে, মানে কাটায় লেগেছে
রক্তচোখ তার, তারকাঁটা ভূগোল বদলে দেয়
জেনে সঞ্চিত স্বপ্ননিয়ে আত্মজার মায়া বাড়ায়,
এপাশে আমি তার সজ্জিত মুখে
শিক্ষার আলো খুঁজি সম্ভ্রান্ত শব্দে
প্রণয় কাব্য লিখি এই বসন্ত দিনে;
জানি বসন্ত কোন সীমা রেখা মানে না, বর্ষাও না
মানি কবিতা কোন আঁচলে বন্দি না, বন্ধুও না;
সমাজচিত্রে আমরা জেগে থাকি সখ্যশব্দের প্রণয়ে।
খৈ য়া ম কা দে র
বিশ্বাস এবং অবিশ্বাসের উপত্যকায় ব'সে আছি
কোনদিকে তাকাবো কোনপথে হাঁটবো
কোন নদীতে সারবো স্নান আর যাবো কোন সারথীর কাছে
তা নিয়ে ভ্রান্তির মাঝে থাকি উত্তরহীন প্রশ্নের মাঝে থাকি।
চোখ বন্ধ করেও অনেককিছু দেখি আঁধারের রঙের ভেতর
আবার মুক্ত চোখেও দেখতে পাই না খুব কাছের জিনিস
চারদিকে উচ্চারিত অগণিত শব্দ শুনি,কানের কার্ণিশে বাজে
অশ্রুত কথার ধ্বনি অর্থহীনতার এক ভয়াল নৈশব্দ নিয়ে!
যা দেখি তা কি দৃশ্যমান নাকি ভ্রমের ফানুস
মানুষ ভেবে যাদের বন্ধু বানাই তারা কি আদতে মানুষ?
প্রা ণ জি ব সা ক
নির্বাক চৌকাঠ
সাত সাতবার ডানদিকের জানালা ছুঁয়ে
পেরিয়ে গেছি নির্বাক চৌকাঠ
সে কথা সে জানে
মাঝ-বসন্তের দিনে
যতবারই উড়ানে যাই
সঙ্গে থাকে স্মৃতি পাহাড়ের ঢেউ
পাড়াতুত মেঘেরা সরে গেছে
রেখে গেছে একটি দিন
রঙিন আলোরশ্মি কুয়াশা মেখে
চৌকাঠ ছুঁয়ে দাঁড়িয়ে
সারারাত ভবনের গল্প শোনে
আর তোমার কায়া দেখে
সকালের অক্ষত রুদালি গোলাপবাগান
হেসে ওঠে ঐ
হঠাৎ যেন সবার বয়স কমে
গাছ হই ফুল হই বাতাসে
মানুষই মানুষের কাছে যায় --
সময় সরণী খুলে দিলেই
কেউ উদাস হয় জানালায়
কেউ নীলাভ আকাশে লীন
ক ম ল কু জু র
ডাহুক ডুব
ক্রমশঃ দিগন্ত ছুঁতে চায় অমাবস্যা রাত
ইট পাথরের দেয়াল দম আটকে রাখে অনুক্ষণ
কারাগারের জানালা দিয়ে মুক্ত আকাশ দেখা পাপ
বসন্তে পাতা ঝরে নিঃস্পৃহ খটখটে গাছ
নিঃস্ব শিরা উপশিরায় ছোটে বৈরাগী বাতাস
ঈপ্সিৎ দেবীর খোঁজে ঘুরে মরে উপবাসী ডোমচিল
অম্লমধুর জ্যোৎস্নাম্রক্ষণে থিতু নদীজলের অপূর্ণ কোলাহল
আলোকরশ্মি স্নাত সমর্পিত চোখে গ্রহণ লাগে
নিয়তির অমোঘ নিলয় স্বপ্নসাধ সেঁচে চলে
জী ব ন সা হা
ফুল গাছটির কাছে এলে
তোমার মনে হবে
বেশি মানুষের কাছে যেতে নেই।
ফুলের কাঁটা আত্মরক্ষার্থে
বড় নিহন্তা হয়ে ওঠে মানুষের কাঁটা।
ফুল গাছটির কাছে এলেই
ফুলের মতো ফোটে কিছু মানুষ !
তুমি
কিছু মানুষের কাছে যেয়ো।
শা হী দ লো টা স
চিঠি
বেনামী চিঠিটা আকাশে বিপ্লব ঘটিয়ে
আমার উঠোনে যখন এলো তখন বিকাল।
হর্ন বাজিয়ে রিকশাওয়ালারা ঘরে যাচ্ছে
পাখিদের সন্ধ্যা ভোজন তখনো শেষ হয়নি
বাকি আছে ফড়িং আর মৌমাছির বৈঠককাল।
আমার তখনো চিঠিটা খোলা হয়নি
যখন মেয়েটা আর্ত চিৎকার করে বলল তাকে ধর্ষণ করেছে
কয়েকজন বেঈমান ও একজন প্রেমিক।
আজকাল দৈহিক মিলনের জন্য রাত্রি প্রয়োজন হয় না
বলেছেন এদেশের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদ,
তবুও রাত বেকার আবরণে আমার ঘরে আসে বার বার,
আমার আবার প্রেমিকা নেই!
বুদ্ধিমান মেয়েগুলো ঠিক বুঝে গেছে আমি বোকা।
বেনামী চিঠিটা তখনো খোলা হয়নি,
যখন নর্দমায় ডুবে থাকা খাদ্য তুলে খায় বেনামী মানুষ
তরল ঝোলের মতো টপটপ ঝরে নোনা জল।
বেনামী চিঠিটা তখনো খোলা হয়নি
যখন সব মহিলারা তেঁতুল হয়ে যায়
আমার বান্ধবী সহ।
বেনামী চিঠিটা তখনো খোলা হয়নি
যখন ৫২, ৭১ এর সব দালাল কেঁদে কেঁদে বলে,
আমার সোনার বাংলা
আমি তোমায় ভালোবাসি।
নূ র না হা র নি পা
সোনালি ইতিহাস
বুকের তাজা রক্ত জমাট বেধে হয়েছে ভোরের সূর্য
রবি ঠাকুরের গানে শুনি ব্রাশফায়ারের শব্দ।
গনতন্ত্র সবুজ বুকে অবারিত আমার স্বাধীনতা
সোনার ছেলেরা ঝাঁপিয়ে পড়ে বন্ধুকের নলের মুখে।
রাজপথ শুন্য মেঘেরা চুপচাপ আকাশ নিঃশব্দ
দগ্ধ হৃদয় আঁছড়ে পড়ে মরীচিকার কংকালটা।
সময়ের রঙিন ক্যানভাসে হা-হুতাশ নীরব কান্না
আত্মচিৎকার হৃদয়ের আর্তনাদ সর্বহারা রাত্রি।
নারী পুরুষ অর্ধনগ্ন ক্ষত - বিক্ষত দেহ।
রক্ত মাখা শার্ট ছেঁড়া কাপড় জলরাশিতে ভেসে যায়।
বুকফাঁটা কান্না চোখের নদীতে উৎকন্ঠ ধ্বনি।
হৃদয় বিদারক বিধ্বস্ত আন্দোলনের একাত্তার।
লেখা হলো সোনালি ইতিহাস।
জরাগ্রস্ত গোলাপের মুখ বিম্বিত চৌদিকে
নদী চলে গেছে। পেছনে খোলস পড়ে আছ
সত্যের মতোন
যথেষ্ট সন্দেহ নিয়ে সত্য বিকলাঙ্গ
নিপাতনে সিদ্ধ মর্গে পড়ে আছি পঞ্চাশ বছর
চতুর্দিকে চাষ হচ্ছে কফিনের
ষড়যন্ত্রের ছয়টি যন্ত্রকে খোঁজতে গিয়ে
হারিয়েছে বিবিধ গোয়েন্দা সংস্থা আর
প্রত্নতাত্ত্বিকের দল
সুন্দরের পায়ে জীবন সুন্দর
সমর্পণে অকাট্য জেনেছি
ইশকের ময়দানে তবু ঘোর দেখা না দেখার
কতিপয় গুড়েবালির ভেতরে
এতোসব চোখের বালির সাথে প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে
আঙ্গুল ফুলে কলাগাছের সমৃদ্ধ বাগান
তোমাকে নিয়েই লিখছি, হ্যাঁ তোমাকে নিয়েই।
অনেক দিন হলো তুমি চলে গ্যাছ,
সেকথা ভাবতে ভাবতে এখন আর ভাবি না।
তোমাকে না পাওয়ার ব্যর্থতা এখন আমাকে আর কষ্ট দেয় না।
আমার মনের মণিকোঠায়, হৃদয়ের অতল
গভীর থেকে গভীরতম স্থানে যে জায়গা জুড়ে তুমি আছ;
সাধ্য কার সেখান থেকে তোমাকে ছিনিয়ে নেবে!
তুমি কি পারবে সেখান থেকে ছিনিয়ে নিতে তোমাকে?
কে বলে তুমি নেই! তুমি আছ-
আমার আকাশে বাতাসে, সাগর নদী মহাসাগর
আমার পৃথিবী মহাবিশ্বে , আমার প্রতিটি শিরায় শিরায়,
রক্তের প্রতিটি কণায় কণায়।
তোমাকে হারিয়ে আমি কষ্টে আছি আমি বেদনাহত,
একথা ভেবে যদি তুমি কষ্ট পাও!
তারপর-ও আমি বোলবো,-
তুমি ভালো থেকো প্রিয়তমাষু, তুমি ভালো থেকো।
জেনেই, ভালবাসার পথিক হয়ে
আজও পথে পথে____।
জানি, ঈশ্বরকে ভালবাসা যায়,
কিন্ত তার সাথে কখনও সহবাস হয় না।
তুমি তো ইশ্বর কিংবা দেবী নও,
আমারই মত একজন অন্যতম।
প্রগাঢ় অন্ধকারে নিমজ্জিত এই আমি
অশ্রুতে ভাসাই দিবস রজনী,
প্রত্যাশার ক্ষীণ আলোয়, নিরাশার
প্রতিশ্রুতিতে আশাবাদী হই বারবার।
হঠাৎই মধ্যরাতের একটু আগে
তোমার চিঠি পেলাম,
শুভ্র গায়ে সহস্র বেদনার পঙতিতে লিখেছ
দিবা রাত্রির ব্যবধানে ব্যস্ত ও বাস্তবতায়
আজও আকোঁ চব্বিশ বসন্ত বেলার কাব্য।
নিবিড় মমতায় ঘেরা সহস্র বছরের প্রেম
আজও আকোঁ শুধু আমার জন্য।
হিম হিম অনুভূতির স্পর্শিত ছোঁয়া
কেঁপে কেঁদে উঠলো বুকের জমিন,
একরাশ ঘৃণার প্রলেপ একেঁ দেয়,
দূর মহাকাশের ইথারে ইথারে।
ঘৃণার প্রক্ষালনে সাজবে বীথিকা,
পোড়াবে তোমায় অনন্তকাল।
দুটি নেকড়ে ও একটি পিঁপড়ে বিক্রি করছে
জিহবায় তৈরি তৈলাক্ত মেদ
আলোতে দেখতে অনেকটা সাপের স্বভাব
অন্ধকারে চুলহারা কালো শকুন
অথবা মাংসহীন এক দানব নদীর মতো।
অজ্ঞাত ফেনা ও প্লাস্টিক গোষ্ঠী
অনন্তকাল বিধবার সংলাপ
তিন ও সাতরকম দুরত্ব ভেঙে আসছে
দূরদর্শী চিল
তাকালামাকান ডিং ডিং ডেথ ভ্যালি
সাহারার আগুন বালিতে ডোবে
কান্না করছে ভুগোল ভেজা ভূমধ্যসাগর।
দুটি হরিণ ও অজস্র শিম্পাঞ্জির মাজারে
হাত তোলেছে মদগঙ্গা মেট্রোমাছ
কাছিম ও কসাই একই বোতলে
তোমার ঘর
বাস পাখি ও উদ্ভিদ সদৃশ হলেও
ন্যাট্রন হৃদ ছাড়া কিছু মনে হয় না।
চতুর গম্বুজ
তুমি ঝগড়া বোঝ, গহিনে ভাঙ্গনের সুর বোঝ না।
কতটা কাল একা একা থেকে
না দেখার ভানে হেঁটে গেছ দূরে
ছিল কি তোমার পাশে কালের কথন?
তুমি অভিমান বোঝ, সময়ে অসময়ে হাসি বোঝ না।
কত বর্ষা গেছে কেটে, শরতের বাঁকে
শয্যার আড়ে আড়ে মুখ থুবড়ে পড়ে থাকে
সংগ্রামী তির।
গল্পগাঁথায় কল্পলোকের ছায়া
কোথায় সেই মায়া
একটু শীতলতা...
ভাদ্রবউ বিরামহীন হেসে কুটি কুটি
দুটি হাত বড়ই বেমানান
চিত্রটা নদীর ধারে, অংক কষায় ভুল হলে
কষ্টঘুম বাড়ে।
তুমি খিস্তি বোঝ, উদাসীন পথের বাঁকে আলিঙ্গন বোঝ না।
তাতে কী? খুঁড়িয়ে হাঁটলেও জীবন
চতুর গম্বুজের ওপর সেই প্রিয় চোখ।
বসন্ত
এই বসন্ত গতকালও এসেছিল
পলাশের শাঁখে শাঁখে,
শোভিত হয়েছিল তারপর
পাতাদের ভালোবাসার প্রণয়।
এই ভালোবাসা দিবস গেলবারও
এসেছিল চির বসন্তের ঝরাপাতার,
শিমুলের শাঁখে কোকিলের কুহুতানে...
মায়ায় ধরা পরেছি তাহার।
গতকাল তুমি বলেছিলে
তুমি আমি বুড়ো হয়ে যাচ্ছি,
বসন্ত সেদিনও হাত ধরেছিল
নাটকীয় সংলাপের শিরোনামে।
এখন সময় যে পারাপার
ভালোবাসা আসে নেমে
জোনাকির ধীর পায়,
গোলাপের সুতীব্র গন্ধে
প্রণয় সে গাঢ় হয়।
রা জ্জা ক দু লা ল
চৈতিনদী ও বালুকারাশি
পিপাসিত প্রতিবেশি রোদে চিক চিক
তুমি থাকো বুক ভরা জলের ভিতর
দুষ্ট মেঘের দল ছলনা করে
তারপর অতপর বছর ফিরে
পাহাড়ের হাতছানি দুকুল ভাসায়।
নির্মাণ
হাতের রঙ দিয়ে তোমার মুখ আঁকি।
আজ আমার কোনো লজ্জা নেই,
নত হয়ে জলে তোমার ছায়া দেখেছি
নীলকান্তমণি যেন অবুঝ বৃষ্টির ছাটে ভিজে
যাওয়া মেহেদি। হাতের অজস্র রেখায়
কতো আতর যেন আদর খাচ্ছে প্রথম রাতে।
চাঁদকে কি এমন সুন্দর দেখায় রোজ;
জোছনা কি এমনি করে আলো দেখায় লজ্জাবতীকে।
দুটি হাত যখন একটি আরেকটির দিকে এগিয়ে যায়
তখনও কি নয়নতারা ফুলে গা রাখে মেঠো পোকা;
তোমাকে বলতে আমার কোনো দ্বিধা নেই -
কাল তোমার নিমন্ত্রণ চাঁদ দেখার।
চাঁদ মানে আলো; আলো মানে গূঢ় প্রবাসী মন
শুধু দেশ জানে, আর জানে হৃদয়ের এদিক ওদিক।
কালিবিষয়ক আদি ধুতরাতুষ্টির শীল-প্রেম
মকুলের মেয়ে ক্ষেপে উঠি ফাল্গুনের হাতের রেখা কী ক্ষিপ্র ছাগে জানে কালি উবাচে ইষ্ট-বেতমে। ক্রীতদাস মালঞ্চ উতাল ডোবায় দুর্জয় তোলবার প্রেম কখনো মৌসুমী মুন্ডগলা খড় আনন্দভূত খাঁড়ার বিকশিত সমস্ত রক্তমঞ্জু লিপিতে সুবল ধ্বনিচিত্রী মালতী গর্ভঘাতের খোকন; সুনীলবদ্ধ লাবণ্য চেনে বিধিবহির্ভূত ইষ্টমিলন পিতৃহন্তা হয়ে কালিকে দেখি শঙ্খে।অপ্রাকৃত চিতার ভেতর যদি কৃষ্ণতুলসী পড়ে মাতাল অন্তর জানি রক্ষাকালি লালন করতে হয় আদি-স্তবঘরের মা শিবের,শুভ্রতা;মৌগন্ধের কাছে পুরাতন কালির কাঠামোর কপালে রক্তারক্তি দেখে আরোপিত বয়সের আগুনেও শেষ অলস;শীল বংশের আদি জানতে কালিপূজা দেখার মত ফুলপোড়ার আগে হোমের অগ্রুপাতে কে আসে? কালসুর! রিপু জানি নীল ধুতরা চতুরদর্শী ক্ষয় শব্দটিও পঞ্চমীর সৌঁরিক স্বার্থ যখন শীল বংশের প্রেমের আদি জন্মশর্ত জানতে কালিপূজার যোগজল দেখার বিকল্প কী মকুল? ফাল্গুনের রিপু তোলে এমন খাঁড়া হয়ে উৎসর্গ শ্রী-রক্তকণা কেন এলো দৃপ্রমুক্তার শক্তিতে।
0 Comments