“মগজে মগজে রক্তপাতের ছক!”
মূর্খতা/ডালিম যেভাবে
স্বর্গীয়
আমার মনের ওজন তোমার আঙুলের সমান।
প্রধানতঃ শীতরাতে
শ্যামল হয় যখন অন্ধকার;
একান্ত ঘড়ির কাটা গুলো থামে;
সময় হয়—
তোমাকে দেখার।
যাকে রোজই দেখি, তবু দেখিনি —কোনোদিন।
তুমি ঠিক সেই অন্ধকারের মতই উজ্জ্বল, প্রিয়তমা আমার। রক্তপ্রবাহ সমান রঙিন....
পৃথিবীর শেষ রুটিটির মত পবিত্র তোমার মুখ।
আমি কতটা বিভোর হ'য়ে দেখি, তুমি বুঝবে না।
অমন ভিখিরির সঙ্গে নিশ্চই পরিচয় নেই? সামান্যই চায়।
যে এভাবেই—
সবকিছু ছেড়ে
কেবল তাকিয়ে থাকে।
তোমার দিকে
—ওই ঝুলবারান্দায়
যাতে সহনীয় হয়ে আসে সমস্ত গ্লানি। তিরষ্কার...
তুমি অবুঝ,
আমি মাতাল।
মূলতঃ দুজনই শিশু।
তুমি লিখতে জানো না চিঠি; আর তাছাড়া
আমি কি পড়তে জানি?
তারাগাছ
শুধু ফুল নয়,
যেহেতু জীবনের গাছে
পাতাও ফোটে
আর
অন্ধকার জানে
সবটুকু আলো পৃথক করে খুঁজেছে মূলত
আমাদের দৃষ্টিপাত।
শাখার মত বেঁকে
পাশাপাশি আমাদের যে সম্ভাবনা ছিলো
পরষ্পরকে স্পর্শ করবার;
মনে আছে?
আমাদের চির না দেখা মুহূর্তের মত স্মৃতি,
একটি তারাগাছ
দুয়েকটি খসে পড়ে
তোমার খোঁপামুখী।
রেহঁ-নু'কে..
রেহঁ—নু...
বাংলাদেশের অবস্থা তোমার ক্ষতবিক্ষত বুকের'চে বেশি করূণ।
সুতরাং,
তুমি তার জন্য কেঁদে কেঁদে প্রার্থনা করো
যদিও ওই শিশুটি; সত্যি বলার অপরাধে পিতা যার মৃত,
যার মায়ের বীভৎস
লাশ আমরা খুঁজে পাইনি—
তার চেয়ে বেশি তুমি কাঁদতে পারবে না।
তবুও — দেখো না চেষ্টা ক'রে।
দেখো, কতটুকু অশান্তি মুছে দেয়া যায় পৃথিবীর,
মানুষের।
আমার সমস্যা আছে। তা তুমি
জানো, জানে অনেকেই।
বাংলাদেশের কথা বলতে গিয়ে আমি পৃথিবীর কথা ভেবে ফেলি
রোহিঙ্গা শরণার্থী কিংবা সিরিয়ার যেকোনো নিরপরাধ পুরুষ লাশকে আমার ভাই ব'লে মনে হয়,
ভয়ে মৃত কিশোরসহ ওই ঝলসে যাওয়া নারীর মুখ দেখে মনে পড়ে; তোমার গোমরা মুখ, আমার সমগ্র ক্ষোভ আর দুঃখ
তারাও আমার প্রতিবেশী ছিলো।
এই মাটি শুকিয়ে গেছে চিৎকার থেমে যায় যেভাবে; তোমার মত সেও নিঃসন্তান। ছেলেগুলো কখনো ফেরেনি যুদ্ধে গিয়ে। কেউ
কেউ যারা রাজপথটা বুকে আগলে রাখতো
আর
মেয়েগুলোকে তো তুলে নিয়ে গেলো সবার সামনে।
দেখেছে, মৌলভী
দেখেছেন, ফাদার অফ চার্চ
মা গঙ্গা আছেন। আমাদের
ধুয়ে দেবে সমস্ত পাপ; ভেবে নীরব ছিলেন পুরোহিতবাবুও।
কি করে ফিরবে ওরা?
কবে ফিরবে, কোন পথে?
যখন ক্যান্টনমেন্টের পাশে তনুদের সহজেই ধর্ষণ করা যাচ্ছে!
অতএব, রেহঁ—নু...
অবিরত রাখো.... তুমি বরং কাঁদো।
কাঁদো আর প্রার্থনা করো।
বাবার স্বপ্ন
বাবা কখনোই চাননি, তার ছেলে বড় হয়ে তার মত সৎ শ্রমিক হোক।
তিনি আমাকে তাঁর অফিসের বড় স্যার বানাতে চেয়েছেন।
যিনি রোজ তার মত;
অর্থাৎ,
বাবার মত শ্রমিকদের পেটে লাথি
মারেন।
বহুদিন তোমার দেখা নেই
বহুদিন তোমার দেখা নেই
আলোর বড্ড প্রয়োজন; অন্তত একটিবার
দেখা দাও
ওরা অন্ধ হয়ে যাচ্ছে
ওদের চোখে আর কোনো আশা নেই
নতুন সম্ভাবনা নেই
ওদের চোখ শুকিয়ে যাচ্ছে
ওদের রক্তে
শ্লোগানের ধ্বনি শোনা যাচ্ছে না আর!
আমার ব্যক্তিগত কোনো আকাঙ্ক্ষা নেই,
কোনো অভিযোগ নেই—
নাহয়,
ওদের ঠিকানায় এসো, একদিন হঠাৎ
দেখা দাও!
তোমাকে ভীষণ দরকার
শহরে শহরে বেড়েছে সন্ত্রাস
বাড়ির ছাদে ঘুড়ি ওড়ানোর গল্পগুলো স্মৃতি থেকে মুছে ফেলেছে কিশোর,
বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে সে এখন একসঙ্গে দু'টো ভাষায় কথা বলে।
বাস টার্মিনালে জ্যাম নিয়ে আলোচনা হয় খুব।
হরতালে বাস মালিকের লোকসান, গাড়ি ভাঙচুর
সবই এক এক করা বলা হয়।
রুপার প্রসঙ্গটা সেখানে ওঠে না
রুপা? বাস টার্মিনাল?
—কে সে?
তার পরিচয় কি?
ফেলানীও এক। আসলে
ওরা আমাদের কেউ নয় এর'চে বড় পরিচয় ওদের ছিলো না, আজও নেই!
নতুন নাকি?
বন্ধু জানতে চায়।
কার মৃত্যুর কথা?
নতুন কিনা দুপলক ভাবি, নাকি সে আমার বন্ধু (যে রুপার নাম শোনেনি?) নাহ! এসব আমি জানতে চাই না! আমার ব্যক্তিগত কোনো ক্ষোভ নেই, ক্ষমা ক'রে দিলাম ওই নির্বোধকে। বন্ধু
হলে নাহয় মাথাটা ফাটিয়ে দিতাম। উপকার
হ'তো।
তুমি দেখা দাও!
চাকর যাচ্ছে মহাসমাবেশে
তার গলায় দেওয়া হ'চ্ছে মালা
আর ওরা মুখ বুজে নিয়ে নিচ্ছে শুধুই ভোটের সুযোগ!
রেস্তোরাঁ,
রাত কাটাবার হোটেল,
রেল স্টেশন
লঞ্চঘাটে অপেক্ষা ক'রে থাকে খুনি
বাড়িতেও ঢুকে পড়ে
খুন করা হয়ে যাচ্ছে ঘরের ভেতর , চমৎকার!
প্রমাণ তো থাকেই
যে প্রমাণের অলৌকিক পা গজায়
(টেলিভিশনেও দেখা যাচ্ছে। টেলিভিশনের কাজ প্রচার করা ওরা ওটাই করে)
সেই পা'য়ে ভর দিয়ে
ওরা কারি কারি টাকা আর ষোড়শী বেশ্যার ঘরের দিকে চলে যাচ্ছে!
তুমি কি দেখতে পাচ্ছো না!
সাগর-রুনিরা চাপা পড়ে আছে মেঘের কোমল আরশভেদী একাকীত্বে আর কান্নায়!
প্রায় ছ'বছর.....
আমার ব্যাক্তিগত কোনো কথা নেই।
বাংলাদেশ....!
'মেঘ'কে কিছু
বলতে চাও?'
তুমি কি দেখতে পাচ্ছো না ঐশীরা মানসিকতা হারিয়ে ফেলেছে
প্রশ্নফাঁসের দড়িতে ঝুলে যাচ্ছে বেকার ছেলেটি
মফস্বলে থাকে
তার বিধবা মা, আর ছোট বোন।
আমার ব্যাক্তিগত কোনো জিজ্ঞাসা নেই
আচ্ছা, ছেলেটার মৃত্যুর খবর ফাঁস হবে তো?
দেখা দাও!
কথা বলো,
ওরা কেউ শুনতে পাচ্ছে না!
বলতে পারছে না!
মুখ চেপে ধ'রে আছে রাষ্ট্রীয় কিতাব!
শব্দের অপরাধে ওদের ধরে নিয়ে যাচ্ছে!
তুমি কি দেখতে পাচ্ছো না
ওদের হাতে লোহার হ্যান্ডকপ!
তুমি কি জানো না শব্দের অপরাধ নেই, হতে পারে না!
তুমি কি দেখতে পাচ্ছো না ওদের কপাল সূর্যের মত জ্বলছে!
ওরা অপরাধী নয়!
আমার ব্যক্তিগত কোনো দাবি নেই
তুমি কথা বলো,
ওদেরকে মুক্ত করে দাও!
দেখা দাও!
তোমাকে খুব দরকার!
ঘরে ঘরে লেগে যাচ্ছে আগুন
আগুন লেগে যাচ্ছে মন্দিরে!
এটা তো মানুষেরই ঘর;
ওরাই তো বানিয়েছিলো যত্ন ক'রে!
পথে নামতে হবে!
ঘুরছে ধর্মের হকার
মগজে মগজে রক্তপাতের ছক
ওরা বিষ ঢেলে দিচ্ছে শাদা কবুতরের ঠোঁটে ওরা কি মরে যাবে?
তুমি কথা বলো
ওরা চিঠিগুলো পড়েনি,
পড়ে শোনাও!
বহুদিন আমিও প্রার্থনাবিমুখ।
তোমার বুকের প্রার্থনাঘর
উন্মুক্ত করে দাও যত শাশ্বত ফটক,
খুব দরকার;
ওরা ভালোবাসতে শিখুক।
ওরা স্পর্ধাহীন হয়ে গেছে!
ওদের ভেতরবাড়িতে ফুলের বাগানটি আর খুঁজে পাওয়া যায়নি!
শোন,
আমার ব্যক্তিগত কোনো চাওয়া নেই
ওদেরকে চিৎকার ক'রবার শক্তি দাও
মূলত যা
সব প্রেমিকেরই থাকে।
যুদ্ধ কি থেমে যায়?
ওরা আমার হাত কেটে নিলো।
প্রতিবাদী; আঙুলগুলোতে আরো বেশি স্পষ্ট গর্জন শোনা যায়।
যদি তাক করা হয় চোখের দিকে,
ওদের দেশদ্রোহী বাবার ফাঁসির দৃশ্য মনে পড়ে যায় কিনা, আমি জানি না। (হতে
পারে)
ওদের জন্য সেগুলো হুমকী!
হ্যাঁ, তাই —
কেটে নিলো এক এক ক'রে।
কিছু শ্লোগান
লিখেছিলাম
তুমি জানো সেগুলো একজন
কবি চিঠি ভাবে সভ্যতার প্রতি
তোমাকে পাঠাবো বলে লেখা।
ওরা পুড়িয়ে ফেললো!
তখন—
চিঠিগুলো পুড়ে যাচ্ছে...
আমি তাকিয়ে ছিলাম...
এমন অসহায় আগুন
আমি কোনোদিন দেখিনি, বিশ্বাস করো!
ওরা ঘৃণা করে শ্লোগান।
কারণঃ এসবই যুগে যুগান্তরে ভালোবাসার প্রমাণ
এসবই আমাদের
প্রেম; যেটা সকল অন্যায়ের বিরোধিতা করে
ওরা চায় গোপন ক'রে রাখতে। —থাকবে?
ধামাচাপা দেয়া অনেকেরই প্রিয় খেলা।
ওরা কলমের কালি ছড়িয়ে দিলো মেঝেতে।
কোথায় আমার রক্ত?
মিলিয়ে ফেললাম সমস্ত ঝাপসা চোখে...
আসলে একইতো।
দু'টোতেই লেখা যায়, ছবি আঁকা যায়।
ঝরিয়ে ফেললো!
কিন্ত,
ওরা কি জানে মেঝেতে ছড়িয়ে যাওয়া ছবিটি আঁকা হ'য়ে গেছে?
ওরা কি জানে, ছবিটি কথা বলবে?
ওরা কি জানে, ছবিটির নাম হবে 'ব্লাড
ইজ দ্য পার্ফেক্ট ইনক্ টু রাইট গ্লোরি'?
ওরা আমার চোখও তুলে নিলো।
কেন দেখে ফেলি—
ষড়যন্ত্র,
মুখোশওয়ালা সরকারী কুলাঙ্গারের আসল মুখ,
ধর্ষিতার বিরুদ্ধে প্রিন্টেড মিথ্যে রিপোর্ট,
বেজন্মা ডাক্তারের বার্থ সার্টিফিকেটে বাবার নাম নেই, লেখা
থাকার কথা; জায়গাটাতে সত্যায়িত শূন্যস্থান ...... (পৌণপুনিক)
টাকার বান্ডেল (কালো)?
যেনো সম্ভব না হয়! অন্ধ হ'তে হ'য়েছে।
কিন্ত,
ওরা কি জানে, দৃষ্টিহীনেরাও দেখতে পায়?
ওরা কি জানে, সে দেখা সব'চে স্বচ্ছ?
জিভও কাটলো
যেন বলতে না পারি। নিঃশব্দের কি ভাষা নেই?
আমি তো বলেই
যাচ্ছি।
আমাকে বলতেই হবে!
কেন না,
আমার প্রতিটি নিঃসঙ্গতার রাতে
তোমাকে কথা দিয়েছিলাম, রেহনুঃ
আমি বলেই যাবো;
একমাত্র ভালোবাসাই পারে আমাকে শান্ত করতে
শুধু চুমুতেই আমি ঈশ্বরের টুটি ছেড়ে দিয়ে বিশ্রামে যেতে পারি নরকে!
আমার
পা' দু' টো ভেঙে দিলো।
যেনো চলতে না পারি।
ওরা উল্লসিত।
যদিও, আমার উদ্ধত হৃদয়টি অনেক আগেই পৌছে গেছে পরিবাগ
এখন ফেব্রুয়ারি
নির্বোধেরা কি ভাবছে, যুদ্ধ থেমে গেছে?
ওইতো! তোমাকে দেখতে
পাচ্ছি। আজ আমাদের দেখা করবার কথা।
অপরূপা
আমার সাথে শোবে অপরূপা?
বহুকাল
জেগে আছি
বহু যন্ত্রণায়।
শোকাহত ঝিঝিঁর হৃদয়ে
বহুকাল ঘটে গ্যাছে প্রলয়
আগুনের প্রলাপে
চোখ জুড়ে ছেয়ে গ্যাছে দীর্ঘ গ্রীষ্ম।
বহুকাল ঘুম হয়নি,
ঘুমাইনি বহুকাল..
শোবে অপরূপা?
অন্যমনস্ক তোমার চিবুকের ছোঁয়া
আমাকে নিশ্চিন্ত করে জেনে
সামান্য ঘুমোতে এলাম।
কোথাও একটা দিতে পারো ঠাই;
বুকে,
ঠোঁটে—অথবা জন্মঘ্রাণে।
সোজা হিসাব
১. আপনি
ব্যবসায়ী নন।
অর্থাৎ,
আপনি পণ্য।
২. আপনি
রাজনীতি করেন না।
অর্থাৎ, রাজনীতি আপনারে অবিরত করতেই থাকে।
ভুলে যাওয়ার গান
পর্যাপ্ত আলাপ আমাদের হয়নি।
তবুও ভুলে যাবার তাড়া নিয়ে
আমি মুছে ফেলেছি সম্ভাব্য যেসব ফেরার পথ,
অবিরত ঘুরতে থাকা চাকার মতই অসহায় ওরাও।
গোলাপ যতটুকু লাল,
চাঁদ যতটুকু একা,
জোৎস্না যতটুকু রহস্যজনক—
সমাধিক দ্বিধায় আমি ভুলে গেছি জীবন।
ভুলে গেছি পদ্মফুল
ভুলে গেছি নৌকায় গ্রামরঙের পাল, তার সাথে জড়িত হাওয়া
ভুলে গেছি গল্পভর্তি বুড়ির কথা।
তোমাকেও মনে পড়ে না তেমন।
যখন ঘড়িতে ঠিক তিনটা,
কাদম্বরী...
এখনো তো অপেক্ষাই শাশ্বত
কিছুটা মানুষ, কিছুটা পাখিদের মত
নতুবা,
এই নরম মেজাজের দুপুরে
কে আছে আর
দিতে পারে স্বপ্নবাস্তবতার মধ্যবর্তী আকাশ
অপ্রস্তুত নীলের অভিজ্ঞতা?
ঘড়ির কাটা যদি স্পষ্টভাবে শোনাতে চায় তার শব্দ,
যদি আরো বেশি ব্যাস্ততা দেখা দেয় চারিদিকে
যদি একা লাগে,
যদি নিঃসঙ্গ মনে হয়;-
যদি দৌড়াতে ইচ্ছে করে...
ঠিক, ঠিক তখনই!
থমকে যাবার ভাষায় ফুটে থাকে চোখের ফুল,
লতানো নুয়ে পড়া উদ্ভিদের চেয়ে ঝাপসা দেখায় তোমার চশমার ফ্রেম,
অভিশাপের গতিতে পথও পিছিয়ে যায় নির্মম!
বলে দেবার মত কিছু উপলব্ধি বাকী থাকে,
বাকী থাকে কিছু গান শোনা...
ঠিক, ঠিক তখনই!
মনে পড়ে,
এখনো তো অপেক্ষাই শাশ্বত
কিছটাু মানুষ, কিছুটা পাখিদের মত।
চেক শাড়ি
তোমারে একদিন না দেখলে
দুইদিন অনাহারের মতন লাগে।
হাতপাউ কামড়ায়
তিনদিন কামকাজ করতে পারি না
সাতদিন ঘুম নাই;
মাসের পর মাস ভাবি—
আমার কী হইবো?
ছয়মাস অন্তর অন্তর বুকের ভিত্রে চিঞ্চিনা এক ব্যাথা উঠে
সূক্ষ...চিকন।
বারোমাস আমি ছটফট করি
মনের মাঝখানে—
হাউকাউ করে আন্ধার!
তোমারে একদিন ছুঁইতে না পারলে
বছরভরা অবশ অবশ মনে হয়।
আমার কাছে যেদিন ফিরা আইবা
কপালের কালো টিপখান
লাগাইয়া আইসো দিনপঞ্জিকায়...
0 Comments