চাক পৌলনিক (জন্ম ফেব্রুয়ারী ২১, ১৯৬২) একজন আমেরিকান ঔপন্যাসিক যিনি তার কাজকে সীমালঙ্ঘনমূলক কথাসাহিত্য হিসাবে বর্ণনা করেছেন। তিনি ১৯টি উপন্যাস, তিনটি ননফিকশন বই, দুটি গ্রাফিক উপন্যাস এবং দুটি প্রাপ্তবয়স্ক কালারিং বই, পাশাপাশি বেশ কয়েকটি ছোট গল্প প্রকাশ করেছেন। তার প্রথম প্রকাশিত উপন্যাস ছিল ফাইট ক্লাব, যা একই নামে চলচ্চিত্রে রূপান্তরিত হয়েছিল।
“
দুঃখ ভুলে যাওয়া কঠিন, কিন্তু মাধুর্য মনে রাখা তার চেয়েও কঠিন। সুখ প্রকাশ করার জন্য আমাদের কোন ক্ষত প্রতীক নেই। আমরা শান্তি থেকে খুব কম শিখি।
দুঃখ ভুলে যাওয়া কঠিন, কিন্তু মাধুর্য মনে রাখা তার চেয়েও কঠিন। সুখ প্রকাশ করার জন্য আমাদের কোন ক্ষত প্রতীক নেই। আমরা শান্তি থেকে খুব কম শিখি।
“
আপনি যাকে ভালবাসেন এবং আপনাকে যিনি ভালবাসেন দুজনে কখনই একই ব্যক্তি হন না।
“
ঈশ্বর যা করেন তা হল আমাদের নজর রাখা, এবং আমাদের মেরে ফেলা - যখন আমরা বিরক্তিকর হয়ে উঠি। আমাদের যেকোনো সময় বিরক্তিকর হওয়া এড়ানো উচিত, যদি সম্ভব হয় সব সময়।
“
আমরা সবাই মারা যাব। প্রশ্নটা বেঁচে থাকার নয়, প্রশ্নটা এমন কিছু তৈরি করার যা টিকে থাকতে পারে।
“
আমি বেদনা না পেয়ে মরতে চাই না।
“
সত্যিকারের সুখের একটাই উপায় - নির্ভীক হওয়া।
“
দুঃখ ভুলে যাওয়া কঠিন, কিন্তু মাধুর্য মনে রাখা তার চেয়েও কঠিন। সুখ প্রকাশ করার জন্য আমাদের কোন ক্ষত প্রতীক নেই। আমরা শান্তি থেকে খুব কম শিখি।
“
আপনি মানবেন নিশ্চই যে ভবিষ্যতের প্রতি আমাদের ভীতি আমাদের অতীত থেকে মুক্তি পাওয়ার ক্ষেত্রে বড় বাঁধা।
“
যখন আমরা জানি না কাকে ঘৃণা করবো, তখন আমরা নিজেকে দিয়ে শুরু করি।
“
একবার, আমার কাছে জীবনকে খুব পরিপূর্ণ মনে হতে লাগলো। হয়তো আমাদের নিজেদের বিধ্বস্ত করতে হয় নতুন কিছু সৃষ্টি করার জন্য।
“
আমরা নিজেদের ধ্বংসের জন্য বেশি, এবং সৃষ্টির জন্য কম পরিচিত থাকব।
“
মানুষ নিজের দুঃখের প্রেমে পড়ে যায়, পিছুই ছাড়াতে পারে না- একদম নিজের শুনানু গল্পের মতৃআমি নিজেই নিজের কাছে বন্ধী।
আপনি যাকে ভালবাসেন এবং আপনাকে যিনি ভালবাসেন দুজনে কখনই একই ব্যক্তি হন না।
“
ঈশ্বর যা করেন তা হল আমাদের নজর রাখা, এবং আমাদের মেরে ফেলা - যখন আমরা বিরক্তিকর হয়ে উঠি। আমাদের যেকোনো সময় বিরক্তিকর হওয়া এড়ানো উচিত, যদি সম্ভব হয় সব সময়।
“
আমরা সবাই মারা যাব। প্রশ্নটা বেঁচে থাকার নয়, প্রশ্নটা এমন কিছু তৈরি করার যা টিকে থাকতে পারে।
“
আমি বেদনা না পেয়ে মরতে চাই না।
“
সত্যিকারের সুখের একটাই উপায় - নির্ভীক হওয়া।
“
দুঃখ ভুলে যাওয়া কঠিন, কিন্তু মাধুর্য মনে রাখা তার চেয়েও কঠিন। সুখ প্রকাশ করার জন্য আমাদের কোন ক্ষত প্রতীক নেই। আমরা শান্তি থেকে খুব কম শিখি।
“
আপনি মানবেন নিশ্চই যে ভবিষ্যতের প্রতি আমাদের ভীতি আমাদের অতীত থেকে মুক্তি পাওয়ার ক্ষেত্রে বড় বাঁধা।
“
যখন আমরা জানি না কাকে ঘৃণা করবো, তখন আমরা নিজেকে দিয়ে শুরু করি।
“
একবার, আমার কাছে জীবনকে খুব পরিপূর্ণ মনে হতে লাগলো। হয়তো আমাদের নিজেদের বিধ্বস্ত করতে হয় নতুন কিছু সৃষ্টি করার জন্য।
“
আমরা নিজেদের ধ্বংসের জন্য বেশি, এবং সৃষ্টির জন্য কম পরিচিত থাকব।
“
মানুষ নিজের দুঃখের প্রেমে পড়ে যায়, পিছুই ছাড়াতে পারে না- একদম নিজের শুনানু গল্পের মতৃআমি নিজেই নিজের কাছে বন্ধী।
“
যদি জেগে যাই অন্য কোথাও, অন্য সময়ে, তাহলে কি আমি অন্য মানুষের মত জেগে উঠবো?
যদি জেগে যাই অন্য কোথাও, অন্য সময়ে, তাহলে কি আমি অন্য মানুষের মত জেগে উঠবো?
“
কেবল ধ্বংসের পরেই কি আমাদের পুনর্জন্ম সম্ভব?
কেবল ধ্বংসের পরেই কি আমাদের পুনর্জন্ম সম্ভব?
“
তাকে মারবে সবসময়, যাকে সবচেয়ে বেশি চাইবে।
তাকে মারবে সবসময়, যাকে সবচেয়ে বেশি চাইবে।
“
এত চমৎকার আলোয়, অন্ধকারে দীর্ঘ পথ অতিক্রমের পর, যা দেখা যায় যায় টা কেবল কালো আর সাদা, শুধু রূপরেখা যার বিরুদ্ধে পলক ঝাপটানো চাই।
এত চমৎকার আলোয়, অন্ধকারে দীর্ঘ পথ অতিক্রমের পর, যা দেখা যায় যায় টা কেবল কালো আর সাদা, শুধু রূপরেখা যার বিরুদ্ধে পলক ঝাপটানো চাই।
“
মানুষের চাই শয়তান যার প্রতি সে বিশ্বাস রাখতে পারে, একটা আসল, ভয়ংকর শত্রু। একটা শয়তান যার সে বিরোধী হতে পারে। না হলে সবকিছু নিজের সঙ্গে নিজেরই লড়াই মনে হবে।
মানুষের চাই শয়তান যার প্রতি সে বিশ্বাস রাখতে পারে, একটা আসল, ভয়ংকর শত্রু। একটা শয়তান যার সে বিরোধী হতে পারে। না হলে সবকিছু নিজের সঙ্গে নিজেরই লড়াই মনে হবে।
“
অজ্ঞান হওয়া, জনপ্রিয় হওয়ার নতুন ধরণ।
অজ্ঞান হওয়া, জনপ্রিয় হওয়ার নতুন ধরণ।
“
তুমি ফার্নিচার ক্রয় কর। বার বার বল এটাই জীবনের শেষ ফার্নিচার হবে। সামনের কয়েকটা বছর তুমি সন্তুষ্ট থাক যে, যাই হোক সোফার প্রশ্ন তোমাকে সান্ত্বনা দেয়। তারপর থালাবাসন, একটা বড় বিছানা, পর্দা আর তুমি গোলাম হয়ে যাও নিজেরই সুন্দর ঘরের প্রতি। যে জিনসপত্রের মালিক তুমি হতে চেয়েছিলে দেখা গেল এখন সেই জিনিসপত্র তোমার মালিক হয়ে গেছে।
তুমি ফার্নিচার ক্রয় কর। বার বার বল এটাই জীবনের শেষ ফার্নিচার হবে। সামনের কয়েকটা বছর তুমি সন্তুষ্ট থাক যে, যাই হোক সোফার প্রশ্ন তোমাকে সান্ত্বনা দেয়। তারপর থালাবাসন, একটা বড় বিছানা, পর্দা আর তুমি গোলাম হয়ে যাও নিজেরই সুন্দর ঘরের প্রতি। যে জিনসপত্রের মালিক তুমি হতে চেয়েছিলে দেখা গেল এখন সেই জিনিসপত্র তোমার মালিক হয়ে গেছে।
“
আমরা ইতিহাসের ফাঁকে ফাঁকে জন্ম নিয়েছি বন্ধু! না লক্ষ্য, না ঠিকানা। কোনো যুদ্ধ নেই আমাদের সামনে। না কোনো মন্দা। আমাদের সকল যুদ্ধ অভ্যন্তরীন আর আধ্যাত্মিক। আমাদের জন্য সবচেয়ে বড় মন্দা আমাদের জীবন। আমরা সবার শৈশব টেলিভিশনে দেখে পাড়ি দেই- এই ভরসার সঙ্গে যে আমরাও একদিন লাখপতি হব, তারকা হব, রক্সটার হব; কিন্তু হতে পারবো কোনোদিন। আর এটা ধীরে ধীরে খোলাসা হচ্ছে আমাদের সামনে। আর আমরা সেজন্য অনেক বেশী দুঃখী।
আমরা ইতিহাসের ফাঁকে ফাঁকে জন্ম নিয়েছি বন্ধু! না লক্ষ্য, না ঠিকানা। কোনো যুদ্ধ নেই আমাদের সামনে। না কোনো মন্দা। আমাদের সকল যুদ্ধ অভ্যন্তরীন আর আধ্যাত্মিক। আমাদের জন্য সবচেয়ে বড় মন্দা আমাদের জীবন। আমরা সবার শৈশব টেলিভিশনে দেখে পাড়ি দেই- এই ভরসার সঙ্গে যে আমরাও একদিন লাখপতি হব, তারকা হব, রক্সটার হব; কিন্তু হতে পারবো কোনোদিন। আর এটা ধীরে ধীরে খোলাসা হচ্ছে আমাদের সামনে। আর আমরা সেজন্য অনেক বেশী দুঃখী।
_____________________________________________________
চাক পৌলনিক আমেরিকান সাহিত্যের সুপরিচিত নাম। ১৯৯৯ সালে প্রকাশিত হওয়ার তার উপন্যাস ‘ফাইট ক্লাবের’ উপর একটি প্রসিদ্ধ চলচ্চিত্র নির্মাণ করা হয়েছিল। তিনি অ্যামেরিকান সমাজব্যবস্থাকে নিজের সময়ের পালসে ধরার চেষ্টা করে গেছেন তার সাহিত্য কর্ম দিয়ে। এই উক্তিগুলো নিশান্ত কৌশিকের হিন্দি অনুবাদ থেকে বাংলা করা হয়েছে।
0 Comments