রনি অধিকারী'র প্রবন্ধ



শঙ্খ ঘোষ (১৯৩২-২০২১)। একজন বিশিষ্ট ভারতীয় উত্তরাধুনিক বাঙালি কবি ও সাহিত্য সমালোচক। এছাড়া তিনি একজন বিশিষ্ট রবীন্দ্র বিশেষজ্ঞ। শঙ্খ ঘোষ প্রাথমিক ভাবে ‘কবি’ রূপে পরিচিত হলেও তা গদ্য রচনার সংখ্যা বিপুল। তিনি কবিতা এবং গদ্য মিলিয়ে যে বিরাট মাপের কাজ করেছেন, ইতোমধ্যেই তার দ্বিতীয় তুলনা নেই। কবিতায় তিনি লিখেছেন ‘নিহিত পাতালছায়া’, ‘আদিম লতাগুল্মময়’, ‘পঁাজরে দঁাড়ের শব্দ’, ‘গান্ধর্ব কবিতাগুচ্ছ’-র মতো অবিস্মরণীয় কবিতা। তঁার উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থগুলি হলো-  মুখ ঢেকে যায় বিজ্ঞাপনে, এ আমির আবরণ, উর্বশীর হাসি ইত্যাদি।


দেশে দেশে কালে কালে ‘প্রবাহিত মনুষ্যত্ব’র প্রতি কবি শঙ্খ ঘোষ -এর অটুট ভালোবাসা একটা মমতাময় ধমনী রেখে দেয় তঁার কবিতার অন্তরালে। তখন, এ-রকমই অভিমান আর ক্রোধে মিশে গিয়ে তৈরি হয়ে ওঠে তঁার ছোটো এক-একটি কবিতা।


‘.....................................................


নাচো হার্লেমের কন্যা, নরকের উর্বশী আমার


বিস্ফারিত স্তনচূড়া, নগ্ন উরু, লিতবসনা


মাতলামোর সভা আনো, চারদিকের নিরানন্দ হতাশায়,


হীন অপমানে


নাচো ঘৃণ্য নিগ্রো নাম মুছে দিতে মাতলামোর জাত নেই,


পৃথিবীর সব বেশ্যা সমান রূপসী।


নাচো রে রঙ্গিলা, রক্তে এক করতে স্বর্গ ও হার্লেম।


..........................................................’


আমাদের অভিজ্ঞতা আছে যে, দিন আর রাত্রি সামাজিক যে-কোনো ঢেউয়ের আঘাতে কেঁপে ওঠেন এই কবি, বিবেচনার কোনো সময় পাবার আগেই ঝঁাপ দিয়ে পড়েন স্রোতে, ভেঙে ফেলতে চান সব ব্যক্তি, সমাজ, প্রতিষ্ঠান কারোই মুক্তি নেই তঁার সর্বনাশা রোষ থেকে। কিন্তু এইসব ভয়ংকর মুহূর্তেও তিনি হঠাৎ এক-একবার এসে দঁাড়াতে পারেন সেই ঘুমন্ত সীমায়-


‘...............................


ভুবনেশ্বরী যখন শরীর থেকে


একে একে তার রূপের অলংকার


খুলে ফেলে, আর গভীর রাত্রি নামে


তিন ভুবনকে ঢেকে


........................’


এই হলো তঁার কবিতার রাত্রি, এইটাই তঁার কবিতার আত্মস্থ অবকাশ, এইখানে তঁার কবিতার পলিমাটি। এই পলি আছে বলেই তার উপর জেগে ওঠা সমস্ত দিনের শস্য একটা স্বতন্ত্র আলো পেয়ে যায়, হয়ে ওঠে সমকালীন অন্যান্য এক বিক্ষোভের চেয়ে অনেক স্বতন্ত্র। তঁারও আছে চিৎকার, কিন্তু অনায়াস সত্য থেকে উঠে আসে বলে তঁার সেই চিৎকারে প্রায়ই লিপ্ত থাকে একটা মন্ত্রের স্বাদ।


‘.....................................


অন্ন বাক্য অন্ন প্রাণ অন্নই চেতনা


অন্ন ধ্বনি অন্ন মন্ত্র অন্ন আরাধনা


অন্ন চিন্তা অন্ন গান অন্নই কবিতা,


অন্ন অগ্নি বায়ু জল নক্ষত্র সবিতা।


অন্ন আলো অন্ন জ্যোতি সর্বধর্মসার


অন্ন আদি অন্ন অন্ত অন্নই ওংকার


সে অন্নে যে বিষ দেয়, কিংবা তাকে কাড়ে


ধ্বংস করো, ধ্বংস করো, ধ্বংস করো তারে।’


 

এই কবিতা একটা সমগ্র বিশ্বের জাতীয় স্লোগান হয়ে উঠবার যোগ্য। শঙ্খ ঘোষের কবিতা অসমান। অনেকসময়েই তঁার কবিতা বরং তুলে নিয়ে আসে ঈষৎ ভাঙা চলন, যার ছন্দে ছবিতে শব্দের ব্যবহারে হঠাৎ কখনো মনে হতে পারে যে অশুদ্ধ হলো সুর। কিন্তু সেইটাই যেন তঁার আনন্দ, যেন কিউবার কবি নিকোলাস গ্যিয়েন-এর মতো তিনিও আজ বলে উঠতে পারেন নিজেকে অশুচি বলেই ঘোষণা করছি আমি। এই কবিও একদিন ‘নিজের মধ্যে নিহিত থেকে অর্কেস্ট্রা বাজানো’র ভঙ্গি জানছিলেন, যুক্ত ছিলেন তঁার ভাষার মডার্নিজম-এর আন্দোলনে আর তার থেকে আজ বেরিয়ে এসে এখন তিনি চার পাশে দেখতে পান এক বিশাল চিড়িয়াখানা। কবি শঙ্খ ঘোষ -এর কবিতা পড়লে পাঠকের মনে হতে পারে যেন তিনি হেঁটে চলেছেন ধান-কেটে-নেওয়া কোনো জমির ওপর দিয়ে, থেকে-থেকে কঁাটা বেঁধে পায়ে, পিঠে এসে লাগে রোদ্দুরের ফলা সেখানে নেই কোনো সমতল মসৃণতা বা শিল্পসুষমার কোনো সচেতন আয়োজন। এর অন্তর্গত কবিতাগুলি পড়তে পড়তে পাঠক কেবলই ঘূর্ণির মতো ঘুরতে থাকবেন বিগত পঁাচ-দশ বছরের কলকাতার গ্লানিময় ইতিবৃত্তে, সমস্ত ভারতবর্ষের নিরন্তন পচন-লাঞ্ছনায়। আর সেই পটভূমি মনে রাখলে এই অসমান ঊষর আঘাতময় শিল্পধরণকে মনে হয় অনিবার্য, অনিবার্য মনে হয় এর আপাতশিল্পহীনতা। আপাত, কিন্তু সম্পূর্ণত নয় কেননা অনেকদিনের কাব্যময়তাকে যিনি রেখে দিয়েছেন তঁার ভিতরে, আজ এই স্পষ্ট ভর্ৎসনার উচ্চারণের সময়েও তঁার ভাষা হয়ে ওঠে এ-রকম ‘আকাশের দিকে আমি উলটো করে ছুঁড়ে দিই কঁাচের গেলাস’ অথবা ‘ব্রাহ্মমুহূর্তে কারা ছায়ার মতো ছেড়ে গেছে ঘর’ কিংবা ‘কলকাতার ফুটপাথে রাত কাটায় এক লক্ষ উন্মাদ হ্যামলেট/তাদের জননী জন্মভূমি এক উলঙ্গ পশুর সঙ্গে করে সহবাস’ আর ‘আমাদের সন্তানের মুণ্ডহীন ধড়গুলি তোমার কল্যাণে ঘোর লোহিত পাহাড়।’ তখন বুঝতে পারি কবির যোগ্য সমস্ত ইন্দ্রিয় তঁার ভিতরে কাজ করে যায় কীরকম সন্তর্পণে, বুঝতে পারি কোথায় আছে পুরোনো সেই কবির সঙ্গে আজকের কবির নিবিড় কোনো যোগ।


কবি শঙ্খ ঘোষ আরও লিখেছেন ‘লাইনেই ছিলাম বাবা’ নামক কাব্যগ্রন্থ যা বিস্ফোরক রাজনৈতিক কবিতা দিয়ে ভরা। প্রকৃতপক্ষে শঙ্খ ঘোষের যে কবিমানস, তার গতি দ্বিমুখী। এক দিকে সেই মন সর্বদা সজাগ সমসময়ের সমস্ত সামাজিক রাজনৈতিক ঘটনার ঘাত প্রতিঘাত বিষয়ে। সমাজের যে কোনও অন্যায় অবিচারের বিরুদ্ধে শঙ্খ ঘোষের অতিসংবেদনশীল কবিমন গর্জন করে ওঠে। তার প্রকাশ আমরা দেখি কখনও কখনও তীব্র শ্লেষে, ব্যঙ্গাত্মক ভাষায় লেখা কবিতার মধ্যে। নিচুতলার মানুষ, দরিদ্রসাধারণ তাদের প্রাত্যহিক যন্ত্রণার সঙ্গী হিসেবে পেতে পারে শঙ্খ ঘোষের কবিতাকে। সমাজের প্রতিটি অসাম্য, ন্যায়-বিচারের প্রতিটি অভাব শঙ্খ ঘোষ চিহ্নিত করে দেন তঁার অমোঘ কবিতা দিয়ে। যেখানে সমাজের নিচুতলার মানুষদের ওপর যে শোষণ-পীড়ন বঞ্চনা অবিরাম ঘটে চলেছে, সে বিষয়ে কবির প্রতিবাদ ধ্বনিত হয়। অন্য গতিধারাটি কাজ করে সম্পূর্ণ পৃথক একটি দিকে। সেই দিকটি হল কবির নিজের অবচেতনের মধ্যে কেবলই নেমে চলে তঁার কবিতা। মনের কোনও গভীর অতলান্তের দিকে তার যাত্রা। যেমন এই দৃষ্টান্তটি নেওয়া যাক-


‘......................................................


তোমার শুধু জাগরণ শুধু উত্থাপন কেবল উদ্ভিদ


তোমার শুধু পান্না আর শুধু বিচ্ছুরণ কেবল শক্তি।


 


তোমার কোনো মিথ্যা নেই তোমার কোনো সত্য নেই


কেবল দংশন


তোমার কোনো ভিত্তি নেই তোমার কোনো শীর্ষ নেই


কেবল তক্ষক.............................................’


 


কবি শঙ্খ ঘোষ লিখেছেন- ‘তোমার কোনো ভিত্তি নেই, তোমার কোনো শীর্ষ নেই/ কেবল তক্ষক...’এই লাইনটি কিন্তু ব্যঙ্গাত্মক পেরিয়ে চলে যায়। এ কবিতার শিরোনাম ‘তক্ষক’। ‘তক্ষক’ শব্দটি যেখানে যে ভাবে প্রয়োগ করা হয়েছে সেখানে আমরা ব্যঙ্গাত্মক আশ্রয় করলে কী মানে পাব তার? এই ভাবেই অন্তহীন রহস্যকেও নিজের শরীরে ধারণ করে থাকে শঙ্খ ঘোষের কবিতা। এ রকম আরও দৃষ্টান্ত দেওয়া যায়। যেমন ধরা যাক ‘জল’ কবিতাটি-


 


‘জল কি তোমার কোনও ব্যথা বোঝে? তবে কেন, তবে কেন


জলে কেন যাবে তুমি নিবিড়ের সজলতা ছেড়ে?


জল কি তোমার বুকে ব্যথা দেয়? তবে কেন তবে কেন


কেন ছেড়ে যেতে চাও দিনের রাতের জলভার?


..........................................................’


এই কবিতাটিতে ‘জল’ শব্দটি কয়েক বার প্রয়োগ করা হয়েছে। কিন্তু, স্পষ্ট প্রত্যক্ষ বাচ্যার্থ দিয়ে ‘জল’ কথাটিকে আমরা ধরাছেঁায়ার মধ্যে পাচ্ছি না। একটি শব্দের চার পাশে যেটুকু অর্থের বৃত্ত থাকে, সেই বৃত্তটিকে পার হয়ে নতুন এক রহস্যময়তায় শব্দটিকে উত্তীর্ণ করে দেওয়া হল। ‘জল’ এই সামান্য ও অতিচেনা শব্দও নতুন অর্থস্তর যোগ করল নিজের সঙ্গে। সহজ কথাকে এত অসামান্যতায় উড়িয়ে দেওয়া হল যে পাঠকের বিস্ময়ে বিমুগ্ধ হওয়া ছাড়া উপায় রইল না।


আবার কখনও তিনি লেখেন-


‘...............................................


পঁাজরে দঁাড়ের শব্দ, রক্তে জল ছলছল করে


নৌকোর গলুই ভেঙে উঠে আসে কৃষ্ণা প্রতিপদ


জলজ গুল্মের ভারে ভরে আছে সমস্ত শরীর


আমার অতীত নেই, ভবিষ্যৎও নেই কোনোখানে।


..........................................................’


‘পঁাজরে দঁাড়ের শব্দ’ নামক তঁার এই হাতে-হাতে-ঘোরা কাব্যগ্রন্থ সম্পূর্ণ হয় যে কবিতায় পেঁৗছে, তা হল এই রকম-


‘....................................................


ঘিরে ধরে পাকে পাকে, মুহূর্তে মুহূর্ত ছেড়ে যাই


জলপাতালের চিহ্ন চরের উপরে মুখে ভাসে


তঁাবু হয়ে নেমে আসে সূর্যপ্রতিভার রেখাগুলি


স্তব্ধ প্রসারিত-মূল এ আমার আলস্যপুরাণ।


..................................................’


শঙ্খ ঘোষের এই দু’টি কবিতার মধ্যবর্তী অংশে ধরা থাকে শ্লোকের মতো চার পঙ্‌ক্তি সংবলিত আরও একগুচ্ছ কবিতা।


এক দিকে সমাজের প্রতিটি দায়ভার নিজের কঁাধে তুলে নেওয়ার সামথর্য, অন্য দিকে নিজের গভীরতম অবচেতনের দিকে যাত্রা করার মতো এক অতিনিবিষ্ট অভিনিবেশসম্পন্ন মন এই দুই ধরন পাওয়া যায় শঙ্খ ঘোষের কবিতায়।


এই উত্তরাধুনিক কবিকে আরও ভাল করে বুঝতে গেলে বার বার ফিরে যেতে হবে তঁার রচনার কাছেই। যেমন একটি কবিতার এই পঙক্তি- ‘এত বেশি কথা বলো কেন? চুপ করো, শব্দহীন হও/ শষ্পমূলে ঘিরে রাখো আদরের সম্পূর্ণ মর্মর।’ এখানে ‘আদর’ শব্দটির ব্যবহার অভাবিত। একটি নতুন আশ্চর্যকে কবি উপহার দিলেন এখানে। ‘আদর’ শব্দটিকে ঘিরে যে অর্থস্তর বিদ্যমান, তাকে অতিক্রম করে গিয়ে এই প্রয়োগ একটি নতুন মাত্রা যোগ করল, বিশেষত লাইনের শেষে ‘সম্পূর্ণ মর্মর’ কথাটি থাকার জন্য। ‘...ঘিরে রাখো আদরের সম্পূর্ণ মর্মর’ এখানে ‘র’ বর্ণটি একটি গোপন ও নিরুচ্চার অনুপ্রাসের সৃষ্টি ঘটিয়ে পাঠকের শ্রবণকে পাঠকের প্রায় অজান্তেই মোহিত করে দিল। এমন মণিমুক্তো অজস্রই ছড়ানো আছে শঙ্খ ঘোষের কবিতায়।


 


 


[শঙ্খ ঘোষ(১৯৩২-২০২১)। একজন বিশিষ্ট ভারতীয় বাঙালি কবি ও সাহিত্য সমালোচক। তিনি একজন বিশিষ্ট রবীন্দ্র বিশেষজ্ঞ। তঁার প্রকৃত নাম চিত্তপ্রিয় ঘোষ। তঁার পিতা মনীন্দ্রকুমার ঘোষ এবং মাতা অমলা ঘোষ। ১৯৩২ খ্রি. ৫ ফেব্রুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। মৃত্যু : ২১ এপ্রিল, ২০২১ কলকাতা। বংশানুক্রমিকভাবে পৈত্রিক বাড়ি বাংলাদেশের বরিশাল জেলার বানারিপাড়া গ্রামে। শঙ্খ ঘোষ বড় হয়েছেন পাবনায়। পিতার কর্মস্থল হওয়ায় তিনি বেশ কয়েক বছর পাবনায় অবস্থান করেন এবং সেখানকার চন্দ্রপ্রভা বিদ্যাপীঠ থেকে ম্যাট্রিকুলেশন পাস করেন। ১৯৫১ সালে প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে বাংলায় কলা বিভাগে স্নাতক এবং কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। 


কর্মজীবনে তিনি বঙ্গবাসী কলেজ, সিটি কলেজ, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়, দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়,শিমলাতে ইন্ডিয়ান ইন্সটিটিউট অফ আডভান্স স্টাডিজ ও বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়সহ বহু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বাংলা সাহিত্যে শিক্ষকতা করেছেন। তিনি যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৯২ সালে অবসর নেন।


বাবরের প্রার্থনা কাব্যগ্রন্থটির জন্য তিনি ভারতের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সাহিত্য পুরস্কার সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার লাভ করেন। ২০১৬ খ্রি. লাভ করেন ভারতের সর্বোচ্চ সাহিত্য সম্মান, জ্ঞানপীঠ পুরস্কার। তঁার উল্লেখযোগ্য গ্রন্থগুলি হলোÑ  মুখ ঢেকে যায় বিজ্ঞাপনে, এ আমির আবরণ, উর্বশীর হাসি, ওকাম্পোর রবীন্দ্রনাথ ইত্যাদি। 


১৯৬০ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আইওয়া রাইটার্স ওয়ার্কশপে অংশগ্রহণ করেন। পুরস্কার : ১৯৭৭ খ্রিঃ ‘মূর্খ বড়, সামাজিক নয়’ নরসিংহ দাস পুরস্কার, ১৯৭৭ খ্রিঃ ‘বাবরের প্রার্থনা’র জন্য সাহিত্য একাদেমি পুরস্কার, ১৯৮৯ খ্রিঃ ‘ধুম লেগেছে হৃদকমলে’ রবীন্দ্র পুরস্কার সরস্বতী পুরস্কার ‘গন্ধর্ব কবিতাগুচ্ছ’, ১৯৯৯ খ্রিঃ ‘রক্তকল্যাণ’ অনুবাদের জন্য সাহিত্য একাদেমি পুরস্কার, ১৯৯৯ খ্রিঃ বিশ্বভারতীর দ্বারা দেশিকোত্তম পুরস্কার, ২০১১ খ্রিঃ ভারত সরকারের পদ্মভূষণ পুরস্কার, ২০১৬ খ্রিঃ জ্ঞানপীঠ পুরস্কার।]


 



রনি অধিকারী

৫০ আজিজ সুপার মার্কেট নিচতলা, শাহবাগ, ঢাকাÑ১০০০, বাংলাদেশ ।        


Post a Comment

0 Comments